Monday, June 29, 2020

জীবনকে পাল্টানোর জন্য ১০ টি উপদেশ আপনার জন্য।


আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পরিবর্তন সেটা ভালো কিংবা মন্দ যাই হোক না কেন সেটা এক সময় জীবনে বড় প্রভাব ফেলে। আর সেটাকে কেন্দ্র করে জীবন পাল্টানোর দশটি উপদেশ শেয়ার করছি।

  1. তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যান, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন। সকালে প্রথম প্রতিযোগিতা শুরু করুন সূর্যের সাথে যে কে আগে ওঠে।
  2. প্রচুর ব‌ই পড়ুন। এটি আপনাকে সর্বক্ষেত্রে কাজে দেবে। এর আগে সকালে ওঠার যে উপদেশ দিলাম এমন সস্তা উপদেশ আপনি অনেক শুনেছেন কিন্তু সেটা তেমন কাজে দেয়নি। এর একটা কারণ হলো সহজেই আমরা যেটা পেয়ে যায় সেটাকে তেমন মূল্যায়ন করি না। তাই ব‌ই পড়ে পরিশ্রম করে যে উপদেশটা শিখবেন সেটা অধিক ফলপ্রসূ হবে। সকালে ওঠা এটা এক বাক্যের উপদেশ এটা আয়ত্ত করতে যখন দ্য মিরাকল মর্নিং ব‌ইটা পড়বেন এ সম্পর্কে বিস্তর জ্ঞান অর্জন করবেন যেটা ঐ এক বাক্যের উপদেশের চেয়ে অধিক কার্যকরী।
  3. সকল প্রকার সোস্যাল মিডিয়া সীমীত ব্যবহার করুন। ভাবছেন ভাই ফেসবুক আসক্ত হয়ে পড়েছি বের হতে পারছি না। ভাই আপনি এই না শব্দটা মনে গেঁথে নিয়েছেন বলে বের হতে পারছেন না। সব কিছু ঝেড়ে হাত মুষ্টিবদ্ধ করে বলুন আমি পারবো।
  4. আমাদের মস্তিষ্ক বাবাজি দৈনিক ৫০ হাজার বার চিন্তা করে আর তার ৯৫-৯৭% ই নেতিবাচক। ভাবুন এবার আমাদের মস্তিষ্কের একটা বড় অংশ কি অকাজেই না ব্যয় করছি। তাই নেতিবাচক চিন্তা পরিহার করুন।
  5. প্রতিদিন ডায়েরি লিখুন সেটা এক লাইন হলেও।
  6. শরীর চর্চা করুন এতে শরীর সুস্থ থাকবে আর মস্তিষ্কে অক্সিজেনের চলাচল বেড়ে যাওয়ায় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
  7. ছোট খাটো সমাজসেবা মূলক কাজে জড়িত থাকুন মনের খোরাক যোগাবে।
  8. অ্যান্ডয়েডের যুগেও কাছের মানুষ কিংবা বন্ধু বান্ধবদের চিঠি লিখুন। আর সেটা নিজে হাতে দিয়ে আসুন।
  9. গাছগাছালি লাগান, গৃহপালিত কোন পশু পাখি থাকলে তাদের আদর করুন তাদের সাথে আপন মনে কথা বলুন। বিড়াল পুষতে পারেন।
  10. নিজ নিজ ধর্মীয় বিধান মেনে চলুন, এতে বাকি উপদেশ গুলো পালন সহজ হয়ে যাবে।

কিভাবে নিজের দৃঢ় ও প্রবল আত্মীবিশ্বাস গড়ে তোলা যায়।


মানসুরা আক্তার" এই প্রশ্নটি আমার কাছে জানতে চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনাকে উদাহরণ স্বরূপ একটি ছোট্ট পিঁপড়ের কথা বলি। বলতে গেলে পিঁপড়ে খুব ছোট্ট যার ওজন প্রায় 1 থেকে 5 মিলিগ্রাম। কিন্তু এই ছোট ছোট পিঁপড়েগুলি তাদের নিজের ওজনের চেয়ে 50 গুণ বেশি অর্থাৎ 50 থেকে 250 মিলিগ্রাম পর্যন্ত জিনিস বহন করে থাকে। আমরা বেশিভাগ মানুষ, যার ওজন 60-70 কেজি আর যদি কোনো ব্যক্তিকে 100 কেজির কোনো জিনিস তুলতে বলা হয়, তবে তার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। তখন এটাই ভাবায় পিঁপড়ে এই কাজটি কি ভাবে কীভাবে করছে?

তাই কখনই আত্মবিশ্বাস হারালে চলবে না। সাফল্য না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিবার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। জীবনে সফল হওয়ার জন্য দৃঢ় মনোবল আর প্রবল আত্মবিশ্বাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে কিছু লোকের মধ্যে শৈশবকাল থেকেই এটার ঘাটতি থাকে, আবার কারও কারও ক্ষেত্রে এটি জীবনের অভিজ্ঞতার কম থাকার কারণে পড়তে শুরু করে। তবে কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখলে দৃঢ় মনোবল আর প্রবল আত্মবিশ্বাস অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এর কিছু কিছু আমিও অনুসরণ করি।

1) আত্মবিশ্বাস তৈরির জন্য শক্ত এবং দুর্বলতাগুলি বাস্তবিক ভাবে বোঝার চেষ্টা করা গুরুত্বপূর্ণ।

2) চিন্তা-ভাবনা ইতিবাচক হওয়া জরুরী। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন যে আচরণ বদলে আবেগকে পরিবর্তন করা যায়। তাই খুশি থাকার চেষ্টা করতে হবে যাতে তার নেতিবাচক সংবেদনগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার মতন শক্তি থাকে।

3) যে বিষয়গুলির জন্য কাউকে নার্ভাস করে তোলে সেগুলি সম্পর্কে গভীর ভাবে ভাবতে হবে। যেমন, আমার ক্ষেত্রে টাইপিং এর পরীক্ষার বসলেই হাত পুরো কাঁপা শুরু হয়ে যেত। তারপর যা হবার সেটাতো বুঝতেই পারছেন। তাই এই সমস্যার মূলে যেতে হবে এবং টেকনিক গুলো বুঝতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে কিভাবে তা সমাধান করা সম্ভব।

4) ভুল থেকে ভয় পেলে চলবে না বরং ভুল থেকেই শিখতে হবে। নিজের ভুল নিজেই খুঁজে বেরকরে ভুল ত্রুটিগুলির সেই ঘাটতি দূর করে সাফল্য অর্জন করা যেতে পারে, যা সবার ক্ষেত্রেই মনোবল ও আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তোলে। যেমন, স্কুলের ছাত্রদের ক্ষেত্রে ক্লাসের কোন বিষয়ের উত্তর ভুল হলে ভুলটা খুঁজে বের করে বার বার সঠিকভাবে অনুশীলন করতে হবে।

5) পোশাক ও স্মার্টনেস আমাদের আস্থাকেও ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। এটি ভালভাবে প্রস্তুত করা হলে, আমাদের মধ্যে একটি আলাদা শক্তি আসে এবং এটি ইন্টিগ্রেটারের উপর খুব ভাল প্রভাব ফেলে। আমরা যদি পোশাক সম্পর্কে ছোট ছোট যত্ন নিই তাহলে তা খুব সুন্দর আত্মবিশ্বাস ও মনোবলের একটা স্তর তৈরি করতে পারে।

6) কৃতিত্ব অর্জন আত্মবিশ্বাস তৈরিতে খুব সহায়ক। সুতরাং সব পুরানো কৃতিত্বগুলি মনে রাখতে, একটি ডায়েরিতে বা অন্য ভাবে কৃতিত্বগুলি রাখতে হবে যাতে এটি যে কোনও সময় দেখতে পাওয়া যায়। যেমন কোন মেডেল, শংসাপত্র, পুরস্কার এই জাতীয় উপকরণ, ফটো, একটি ঘরে সাজিয়ে রাখতে হবে যাতে সবসময় নজরে পড়ে।

7) বডি ল্যাংগুয়েজ আত্মবিশ্বাসের ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। আমরা যখনই বসবো বা হাঁটবো তখন ঘাড় এবং কাঁধটি বাঁকানোর পরিবর্তে সোজা রাখতে হবে। এ ছাড়া কারও চোখ চুরি করে নয়, বরং চোখ দিয়ে কথা বলতে হবে।

8) প্রতিদিন সময় মতন নিয়ম করে যোগা, ব্যায়াম করা উচিৎ এবং রাত জেগে টিভি, মোবাইলের মধ্যে না থাকাই ভালো। পর্যাপ্ত ঘুম হলে যে কেউ তার নিজের আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ় মনোবল ফিরে পেতে পারেন।

9) জীবন লক্ষ্য শূন্য থাকলে আত্মবিশ্বাসও ফাঁপা হয়ে যায়। অতএব, সবাইকে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। সময়কে আরও ব্যবহার করতে হবে। কিছু করার আগে লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নির্ধারণ করে সেই কাজটা করতে হবে। তারপরে অবশ্যই মনোবল, প্রবল আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা সম্ভব এটা অন্তত আমার বিশ্বাস।

উদাস না হয়ে সমস্যা নিবারণে প্রতিদিন কিছু সময় Quora তে দেওয়া যেতেই পারে।

ধন্যবাদ।

H.M Arif Hossain.

Sunday, June 28, 2020

প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আজকের বিজ্ঞানের গবেষণায়-এষণায় বিমূর্ত হচ্ছে, রাসুল (সা.)-এর খাবারগুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর প্রয়োজনীয়তা। নিম্নে সংক্ষেপে রাসুল (সা.)-এর কিছু খাবারের আলোচনা তুলে ধরা হলো।


প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। আজকের বিজ্ঞানের গবেষণায়-এষণায় বিমূর্ত হচ্ছে, রাসুল (সা.)-এর খাবারগুলোর গুণাগুণ ও মানবদেহের জন্য সেগুলোর প্রয়োজনীয়তা। নিম্নে সংক্ষেপে রাসুল (সা.)-এর কিছু খাবারের আলোচনা তুলে ধরা হলো।

পনির : আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তাবুকের যুদ্ধে রাসুল (সা.)-এর কাছে কিছু পনির নিয়ে আসা হয়। রাসুল (সা.) বিসমিল্লাহ পড়ে একটি চাকু দিয়ে সেগুলো কাটেন এবং কিছু খাবার খান। (আবু দাউদ : ৩৮১৯)

মাখন : ইবনাই বিসর আল মুসলিমাইন (রা.) থেকে বর্ণিত, তারা উভয়ে বলেন, ‘একবার আমাদের ঘরে রাসুল (সা.) আসেন। আমরা তার সামনে মাখন ও খেজুর পরিবেশন করি। তিনি মাখন ও খেজুর পছন্দ করতেন। ’ (তিরমিজি : ১৮৪৩)

মিঠাই ও মধু : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) মিষ্টান্ন ও মধু পছন্দ করতেন। ’ (বুখারি, ৫১১৫; মুসলিম, ২৬৯৫) বুখারি শরিফের আরেকটি হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মধু হলো উত্তম ওষুধ। ’ (৫৩৫৯)

ঘি মাখা রুটি : আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) একদিন বলেন, ‘যদি আমাদের কাছে বাদামি গমের তৈরি ও ঘিয়ে ভাজা সাদা রুটি থাকত, তাহলে সেগুলো আহার করতাম।’ আনসারি এক সাহাবি এই কথা শুনে এ ধরনের রুটি নিয়ে আসেন…। (ইবনে মাজাহ : ৩৩৪০)

দুধ : আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘মিরাজের রাতে বায়তুল মোকাদ্দসে আমি দুই রাকাত নামাজ পড়ে বের হলে জিবরাইল (আ.) আমার সম্মুখে শরাব ও দুধের আলাদা দু’টি পাত্র রাখেন। আমি দুধের পাত্রটি নির্বাচন করি। জিবরাইল (আ.) বললেন, ‘আপনি প্রকৃত ও স্বভাবজাত জিনিস নির্বাচন করেছেন। ’ (বুখারি : ৩১৬৪, তিরমিজি, ২১৩)

খেজুর : আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে বার্লির এক টুকরো রুটির ওপর একটি খেজুর রাখতে দেখেছি। তারপর বলেছেন, ‘এটিই সালন-মসলা। ’ (আবু দাউদ : ৩৮৩০) অন্য হাদিসে আছে, প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে বাড়িতে খেজুর নেই, সে বাড়িতে কোনো খাবার নেই। ’ এমনকি প্রিয় নবী (সা.) সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকেও খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

কিশমিশ : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-এর জন্য কিশমিশ ভিজিয়ে রাখা হতো এবং তিনি সেগুলো পান করতেন। ’ (মুসলিম)

সারিদ : ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুল (সা.)-এর কাছে রুটির সারিদ ও হায়সের সারিদ অত্যন্ত প্রিয় ছিল। ’ (আবু দাউদ : ৩৭৮৩) সারিদ হলো গোশতের ঝোলে ভেজানো টুকরো টুকরো রুটি দিয়ে তৈরি বিশেষ খাদ্য। আর হায়স হলো মাখন, ঘি ও খেজুর দিয়ে যৌথভাবে বানানো খাবার।

সিরকা : জাবের (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) তার পরিবারের কাছে সালন কামনা করেন। তারা বলেন, আমাদের কাছে তো সিরকা ছাড়া আর কিছু নেই। মহানবী (সা.)-এর কাছে সেগুলো নিয়ে আসা হলে তিনি তা থেকে খেতে শুরু করেন। তারপর বলেন, ‘সিরকা কতই না উত্তম সালন! সিরকা কতই না উত্তম সালন!’ হজরত জাবের (রা.) বলেন, ‘সেদিন থেকে আমি সিরকা পছন্দ করতে শুরু করি। ’ (মুসলিম : ২০৫১)

তরমুজ ও শসা : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) তরমুজের সঙ্গে ‘রাতাব’ বা (পাকা-তাজা) খেজুর খেতেন। (বুখারি : ৫১৩৪, তিরমিজি : ১৮৪৪) আবদুল্লাহ ইবনে জাফর (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল (সা.)-কে শসার সঙ্গে ‘রাতাব’ খেতে দেখেছি। (মুসলিম : ৩৮০৬)

খরগোশের গোশত : আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, মাররুজ জাহরান নামক স্থানে আমাদের পাশ দিয়ে একটি খরগোশ লাফিয়ে পড়ে। দৃশ্য দেখে আমাদের সঙ্গীরা খরগোশটিকে ধাওয়া করে, কিন্তু তারা সেটিকে ধরতে না পেরে ক্লান্ত ও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে। তবে আমি ধাওয়া করে সেটি ধরি এবং হজরত আবু তালহার কাছে নিয়ে আসি। তিনি মারওয়া নামক স্থানে সেটি জবাই করেন। এরপর খরগোশটির ঊরু ও নিতম্ব আমাকে দিয়ে রাসুল (সা.)-এর কাছে পাঠান। রাসুল (সা.) সেগুলো আহার করেন। ’ তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, রাসুল কি তা খেয়েছিলেন? তিনি বলেন, গ্রহণ করেছিলেন। (বুখারি : ২৪৩৩)

খাসির পায়া : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমরা ছোট খাসির পায়া রান্না করতাম। রাসুল (সা.) কোরবানির ১৫ দিন পরও সেগুলো খেতেন। ’ (বুখারি : ৫১২২)

সংগ্রহীত আলোর পথ

H.M. Arif Hossain

Saturday, June 27, 2020

সিসিক্যমরার অফার। আপনার বাসা, বাড়ীত,দোকান,অফিস,গোডাউন,চোর/ডাকাত থেকে সুরক্ষিত? 01917-905675


ডাহুয়া ও হিকভিশন ব্রান্ডের HD CCTV ক্যামেরা

☎ 01917-905675

❣️❣️সকল প্যাকেজ এ থাকছে, ক্যামেরা, ডিভির, হার্ডডিস্ক, এডাপটার, ভিডিও বেলুন, কেবল , ওয়াল ক্লিপ, টাই ক্লিপ ইত্যাদি।

❣️ Hikvision 2 MP 1 Camera Package

☑ 1 Camera Package Offer (13,500/-)

❣️ Hikvision 2 MP 2 Camera Package

☑ 2 Camera Package Offer (15,200/-)

❣️ Hikvision 2 MP 3 Camera Package

☑ 3 Camera Package Offer (18,300/-)

❣️ Hikvision 2 MP 4 Camera Package

☑ 4 Camera Package Offer (21,900/-)

❣️ Hikvision 2 MP 5 Camera Package

☑ 5 Camera Package Offer (25,900/-)

❣️ Hikvision 2 MP 6 Camera Package

☑ 6 Camera Package Offer (28,700/-)

❣️ Hikvision 2 MP 7 Camera Package

☑ 7 Camera Package Offer (33,700/-)

❣️ Hikvision 2 MP 8 Camera Package

☑ 8 Camera Package Offer (38,700/-)

বিঃ দ্রঃ ক্যামেরার প্যাকেজ সমূহ ছাড়াও চাহিদা মত কোটেশন ভিত্তিক পন্য বিক্রয় করা হয়। সারাদেশে ডেলেভারির সু ব্যবস্থা রয়েছে। খুবই অল্প খরচে ভালো মানের অরিজিনাল পণ্য পেতে আমাদের সাথে আজই যোগাযোগ করুন। আমরা দিচ্ছি আপনাকে বিশ্ববিখ্যাত ডাহুয়া ও হিকভিশন ব্রান্ডের এইচডি সিসিটিভি ক্যামেরাসমূহ।
H.M Arif Hossain.

Thursday, June 18, 2020

জীবনে কিছু অলিখিত নিয়ম কি কি Insaf trust.com


  • কারো কাছে যদি একটি চুইংগাম, সিগারেট ইত্যাদি অবশিষ্ট থাকে তবে সেটা তার কাছে চাইবেন না ।
  • আপনি যদি টয়লেটের সমস্ত কাগজ ব্যবহার করেন তবে এটি পুনরায় রিফিল করে দিবেন।
  • অজুহাত দিয়ে ক্ষমা চাইবেন না।
  • একটি প্লাঞ্জার প্রয়োজন আগে একটি প্লাঞ্জার কিনুন।(প্লাঞ্জার এর অর্থ মাজনকারী । টয়লেট পরিস্কার করতে ব্যবহার করি )
  • কেউ যদি তাদের ফোনে আপনাকে কোনও ফটো দেখায় তবে বাম বা ডানদিকে সোয়াইপ করবেন না।
  • আপনি যদি কারো গাড়ি ধার করেন, তবে এটি ফেরত করার আগে ট্যাংক পূরণ করে ফেরত দিন।
  • কোন জিনিস আপনি যে অবস্থায় পেয়েছেন তার চেয়ে ভালো অবস্থায় রেখে দিন।
  • পাবলিক স্পেসে আপনি যে মিউজিক শুনছেন তা স্পীকারে রাখবেন না। এটা এমন নয় যে সবাই একই ধারার মিউজিক পছন্দ করবে। তাই হেডফোন ব্যবহার করুন।
  • টয়লেট স্টলগুলি ব্যবহারের পরে তাদের পরিষ্কার রাখুন।তবে অনেকে পরিস্কার করে না যেটা আমাকে অবাক করে।
  • শেষকৃত্যে নাটক শুরু করবেন না।
  • মুখ বন্ধ করে চিবিয়ে খান। আমি অনেক প্রাপ্তবয়স্ককে তাদের মুখ খোলা রেখে চিবিয়ে খেতে দেখেছি। যেটা অবাক করা বিষয়।
  • মুদির দোকানের মাঝখানে আপনার শপিং কার্ট রেখে যাবেন না!
  • কারো কাছ থেকে কোন জিনিস তিনবার ধার করা মানে আপনার সেই জিনিসটি প্রয়োজন এবং সেটা আপনার কেনা উচিত।
  • আপনি যদি কোন ফ্রেন্ড এর সাথে মিটিং cancel করেন তবে reschedule করা আপনার দায়িত্ব।
  • অন্য কারো বিয়েতে কাউকে প্রপোজ করবেন না ।
  • যেখানে ধূমপান করার অনুমতি নেই সেইখানে ধূমপান করবেন না।
  • বাথরুমের স্টলের ফাঁক দিয়ে অন্য স্টলে তাকাবেন না।
  • H.M Arif Hossain.

ফটোল্যাব অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান: তথ্য চলে যাচ্ছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার কাছে! Insaf trust.com


ফটোল্যাব অ্যাপ ব্যবহারে সাবধান: তথ্য চলে যাচ্ছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার কাছে!

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক |

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ ইন্টারনেট দুনিয়ার নতুন ট্রেন্ড ‘ফটোল্যাব’। স্মার্টোফোনভিত্তিক অ্যাপটিতে ছবি আপলোড করলেই সেটিকে আরও আকর্ষণীয়, ঝকঝকে-চকচকে করে ব্যবহারকারীকে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এটা কী শোভনীয়? সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, এমন ছবি পাওয়ার বিনিময়ে যে তথ্য অ্যাপটির সঙ্গে গ্রাহকরা শেয়ার করছেন, আশঙ্কা রয়েছে সেগুলো চলে যাচ্ছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে।

যুক্তরাষ্ট্রের লিনারক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের মালিকানাধীন ফটোল্যাবের সঙ্গে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যকার সম্পর্ক বুঝতে হলে যেতে হবে একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর কাছে মানুষের মুখমণ্ডল চিনতে পারা (ফেস রিকগনিশন) এবং বিশ্লেষণী সফটওয়্যার বিক্রি করতো টেক জায়ান্ট আইবিএম। কিন্তু সম্প্রতি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে এসব প্রযুক্তি আর বিক্রি করবে না বলে মার্কিন কংগ্রেসকে এক চিঠিতে সাফ জানিয়ে দেয় আইবিএমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অরভিন্দ কৃষ্ণা। আর ঠিক এখানেই জন্ম নেয় ফটোল্যাব ট্রেন্ড।

প্রযুক্তিভিত্তিক মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ভার্ বলছে, ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় লিনারক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। এবং তাদের মালিকানায় ১৪টি অ্যাপ আছে বর্তমানে। এগুলোর বেশির ভাগই ছবি সংক্রান্ত এবং ফটোল্যাব অ্যাপটিও ২০১০ সালেই তৈরি হয়। এত বছর অ্যাপটি আলোচনায় না এলেও আইবিএম ফেস রিকগনিশন বন্ধ করার কিছুদিনের মধ্যেই দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় অ্যাপটি। আর প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের সন্দেহ ঠিক এখানেই।

সাইবার-৭১ এর পরিচালক আব্দুল্লাহ আল জাবের হৃদয় বলেন, আইবিএম ফেস রিকগনিশন বন্ধ করার পরপরই বহুদিন আগে প্রতিষ্ঠিত ফটোল্যাব। কিন্তু আলোচনায় না থাকা একটি অ্যাপের হঠাৎ এমন ভাইরাল হয়ে যাওয়াটা সন্দেহজনক। এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, আপলোডের সময় ফটোল্যাবকে যে ছবি দিচ্ছেন, সেটি হাই রেজ্যুলেশনে তাদের কাছেই থেকে যাচ্ছে। ফেসবুক, গুগলের কাছেও ছবি থাকে, কিন্তু সেগুলো হাই রেজ্যুলেশনে থাকে না। যে কারণে হাই রেজ্যুলেশনে ছবি আপলোডের জন্য ফেসবুক একটি আলাদা প্ল্যাটফর্ম খুলেছে ব্যবহারকারীদের জন্য, যেটি ইনস্টাগ্রাম। আসলে ফটোল্যাব যেটা করছে, তা হচ্ছে হাই রেজ্যুলেশনে থাকা ছবিগুলোকে ‘ডাটা’ হিসেবে সংরক্ষণ করছে; সেগুলোতে ফেস রিকগনিশন এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এসব ব্যবহার করে তারা সেগুলো থেকে আরও তথ্য পাচ্ছে। আর এসব তথ্যই বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহার করা হয়।

জাবের আরও বলেন, প্রযুক্তি জগতে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ভূমিকা যদি দেখেন, তাহলে দেখা যাবে, আগে থেকেই অস্তিত্ব আছে এমন একটি প্ল্যাটফর্মকে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করেছে তারা। প্রতিষ্ঠার পর তেমন পরিচিতি না পেলেও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর অন্তর্ভুক্তিতে রাতারাতি আলোড়ন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মগুলো। একই কাজ ফটোল্যাবের সঙ্গে করা হয়েছে। খেয়াল করলে দেখবেন অনেকদিন পর গেল ১৫ জুন অ্যাপটিকে হালনাগাদ করা হয়েছে। এটাকে ‘ট্রেন্ড’ হিসেবে বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে যে বিপুল পরিমাণ তথ্য তাদের সার্ভারে জমা হচ্ছে, সেগুলো ওদের কাছে ‘গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ’। এগুলো বিশ্লেষণ করে যে তথ্য বের হবে, সেগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ হবে। এমনকি আমরাও জানি সাইবার ওয়ার্ল্ডের এই যুগে তথ্যই সম্পদ।

আরেক সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষক তানভীর হাসান জোহা বলেন, আপনার ডিভাইসে অ্যাপটি কাজ করতে যেসব বিষয়ের ওপর কর্তৃত্ব (এক্সেস) চায়, সেদিকে একটু খেয়াল করুন। দেখবেন অ্যাপটি আপনার ডিভাইসের স্টোরেজের এক্সেস চায়। আপনার স্টোরেজ থেকে যেকোনো ফাইল সে রিড করতে পারবে, চাইলে মুছেও দিতে পারে। এমনকি আপনার ফোনে থাকা সব কনট্যাক্টস অর্থাৎ যেসব মানুষের নাম, নম্বর এবং ই-মেইল এড্রেস সংরক্ষণ করে রেখেছেন, সেগুলোও তারা এক্সেস নিয়ে পড়তে বা মুছে ফেলতে পারবে। এছাড়া আরও অনেক বিষয়ে তারা এক্সেস নেয়। তারপর অ্যাপটি ব্যবহার করা যাবে। আর এসব এক্সেস থেকে তারা যে তথ্যগুলো পাবে, সেগুলো তারা সংরক্ষণ করে রাখবে। এটা একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে তো বটেই এমনকি তার পরিচিত সবার গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার জন্যও চরম ঝুকিপূর্ণ।

জোহা বলেন, একটা উদাহরণ দিই। অনেকেই আছেন যারা ব্যাংকের একাউন্ট নম্বর, এটিএম কার্ড নম্বর এমনকি পিন কোড সহজে মনে রাখার জন্য মোবাইলে সেভ করে রাখেন। এখন এসব তথ্য অন্য কারও হাতে গেলে কী হতে পারে একবার ভাবুন। বিভিন্ন সময়ে আমরা এ ধরনের স্ক্যামের খবর পাই। সেগুলো কীভাবে সম্ভব হয়? এগুলোও অন্যতম কারণ।

H.M Arif Hossain. 

Tuesday, June 16, 2020

জীবনে কতগুলো তিক্ত সত্য উক্তি। insaf trust.com


তিক্ত কিন্তু বর্তমানে চরম বাস্তব সত্যগুলো:

1.মেয়েদের গায়ের রং ফর্সা হলে জীবনটা আরো অনেক সহজ হয়ে যায়।

2.বিয়ে না করে একটা মানুষের সারা জীবন চলে ঠিকই কিন্তু সঠিকভাবে জীবন কাটতে চায় না।

3.আমরা যত‌ই বলি না কেন মেয়েরা ঘরের লক্ষ্মী, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ঘরের ছেলেকেই সবাই বেশি গুরুত্ব দেয়।

4.একটা মানুষ যত‌ই প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে উচ্চ শিক্ষিত হোক না কেন, যদি পারিবারিক সুশিক্ষা না থাকে, ভালো পরিবেশে সে বড় না হয় তাহলে সেই শিক্ষার কোন মূল্য নেই।

5.একটি মেয়ে লেখাপড়া করে যতোই উচ্চ শিক্ষিত হোক না কেন, যদি রান্না- বান্না না জানে তাহলে সেই মেয়েকে সবাই অন্তরে স্থান দেয় না।

6.একজন মানুষ যত‌ই শিক্ষিত হোক না কেন, সে যদি তার সেই শিক্ষা জীবনে কাজে না লাগাতে পারে তাহলে সেই শিক্ষা না অর্জন করলেও পারে।

7.একটি মেয়েকে পরিবারের মা- বাবা সহ সকল সদস্য যতোই ভালোবাসুক না কেন, মেয়েটির বিয়ের পর পরিবারের সদস্যরা মেয়েটিকে পর ভাবতে শুরু করেই, আজ নয়তো কাল।

8.একটি ছেলে বা পুরুষ মানুষ যত‌ই সুদর্শন হোক না কেন যদি ভালো/মানসম্মত চাকরি/ব্যবসা না করে, গরিব থাকে, তাহলে সেই মানুষকে কেউ বিয়ে করতে চায় না।

9.টাকা-পয়সা ছাড়া সত্যিই জীবনে সুখী হ‌ওয়া যায় না।

10.একজন ছেলে বা মেয়ে শারীরিক ভাবে ভার্জিন থাকতে পারে, কিন্তু মানসিক ভাবে ভারজিনিটি সম্পন্ন মানুষ নেই বললেই চলে।

11.একজন মানুষ নিজের থেকে বেশি কাউকেই ভালোবাসে না।

12.একজন সমকামীকে ৯৫% মানুষ- জন‌ই ঘৃণা করে, সহজে তাদের সত্যকে গ্ৰহণ করতে পারে না।

14.ভালো মানুষ হ‌ওয়ার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান অর্জন করতে হয় না, বা আলাদা ভাবে প্রচুর ব‌ই পড়ার‌ও দরকার নেই। এর জন্য প্রয়োজন মনুষ্যত্ব বোধের।

15.আসলেই, চরম সত্য সবসময় তিক্ত‌ই হয়।

আর‌ও অনেক তিক্ত বাস্তব সত্য বলার আছে, কিন্তু এতো তিক্ততা যে সবকিছুকে বিষিয়ে তুলবে, তাই আর কিছুই বললাম না।

H.M Arif Hossain 

জীবনের কিছু অলিখিত নিয়ম কী কী? Insaf trust.com


জীবনের কিছু অলিখিত নিয়মের মধ্যে এখনকার মতো এক নম্বরে থাকছে,

প্লেন, ট্রেন বা অন্য কোনো বাহনে যারা মাঝের সিটে বসে তাদের কষ্টটা বোঝার চেষ্টা করুন।

জানলার পাশে বসা লোকটা জানলায় হেলান দিতে পারে, নড়তে চড়তে পারে। অপর দিকের লোকটা গাড়ির মধ্যে যেখানে খুশি ঘুরে আসতে পারে। কিন্তু মাঝের লোকটা নিরুপায়!

দয়া করে মাঝের লোকটার দুপাশের হাতল দুটো অন্তত তার জন্য ছেড়ে দিন। বেচারা এটুকুতেই আশা করি হাফ ছেড়ে বাঁঁচবে।

২। খুব পুরাতন একটি নিয়ম হচ্ছে - দেরি না করা। কোনো মিটিং, নিমন্ত্রণ, বা শিডিউল কাজে দেরি না করে একটু আগেই পৌঁছে যান।

৩। নাথানেইল বোল্ডিন হেডফোন আবিষ্কার করেছেন আপনাকে যেনো ভীড়-ভর্তি বাসের মধ্যে বসের সাথে গলা ফাটিয়ে চেঁচিয়ে কথা বলতে না হয়।

আপনার প্রাইভেট কথা কেউ শুনতে চায় না, দয়া করে হেডফোনের স্বদব্যবহার করুন।

৪। কিছু মানুষের তিন নাম্বার হাত থাকে। যখন তারা জুতার ফিতা বাঁধার সময় বা কিছু একটা করার সময় হাতের টাকাটা কোথায় রাখবে ভেবে পায় না তখন সোজা মুখে গুঁজে দেয় যেন সেটা তাদের তিন নাম্বার হাত। বিষয়টা খুব নোংরা! ভেবে দেখুন তো বাংক থেকে কত হাত, কত পকেট ঘুরে টাকাটা আপনার হাতে এসেছে!

কেবল এই করোনাকালীন সময়ে নয়, অন্য সময়েও টাকা মুখে পুরা ঠিক নয়।

৫। কাশাকাশির সময় রুমাল না থাকে অন্তত হাত দিয়ে মুখটা ঢাকুন।

৬। যখন কেউ হাসে তখন তাকে নিয়ে মজা নেয়া উচিত নয়। কিংবা ভ্যাংচানো - 'আরও হাস'। হতে পারে তার দিনটা খুবই খারাপ কেটেছে, আর এই মাত্র সে একটু হাসার সুযোগ পেলো।

৭। খাওয়ার সময় মুখ বন্ধ রেখে চিবাতে থাকুন, কেউ আপনার মাংস চিবানোর শিল্পকলা দেখতে চায় না।

৮। যখন আপনার সাথে কেউ কথা বলে, দয়া করে হাতের ফোনটা চাপাচাপি না করে পকেটে রেখে দিন। অপর জন আপনার পূর্ণ মনোযোগের দাবিদার।

৯। আপনি যেই হোন না কেন, যদি দেখেন কোনো বাচ্চা আপনার দিকে তাকিয়ে হাসছে বা হাত নাড়ছে, কোনও অজুহাত দিবেন না, বাচ্চাটার দিকে ফিরে হাসুন বা ফিরতি হাত নাড়ান।

১০। কারো কাছ থেকে কিছু ধার করলে অন্তত তার চাওয়ার আগে ফিরিয়ে দিন।

১১। কারো শোবার ঘরে কড়া নাড়ার পর যদি কোনো জবাব না পান তবে ভেবে নিবেন না যে আপনাকে ঢোকার অনুমতি দেয়া হয়েছে।

১২। অন্যের বাড়িতে টয়লেট ব্যবহার করার পর পানি ঢালতে বা ফ্লাশ করতে ভুলবেন না।

১৩। কারো বাড়িতে হুটহাট করে যাওয়ার আগে অন্তত একটা ফোনকল করুন। বিশেষত যদি সময়টা খাওয়ার সময় হয়।

১৪। জিমে, বাসে, ট্রেনে বা রাস্তায় যদি কারো কানে হেডফোন দেখে থাকেন তবে বুঝে নিবেন সে চায় না কেউ তাকে বিরক্ত করুক। হতে পারে সে কোনো গান বা অডিও বই শুনছে বা অন্য কিছু। যাই হোক, তাকে তার মতো থাকতে দিন।

১৫। কখনও কোনও মেয়েকে তার প্রেগন্যান্সির বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন না বা অভিনন্দন জানাবেন না, যদি না সে আপনাকে নিজের থেকে বলে বা আপনি ১০০ ভাগ নিশ্চিত হন যে সে সত্যিই প্রেগন্যান্ট।

আর ডেলিভারির তারিখটাও যদি ভুলে যান, উঁহু, তাকে জিজ্ঞেস করার কোনও দরকার নেই। ভুলেও জিজ্ঞেস করবেন না।

১৬। যদি দেখেন কারো মুখে কিছু লেগে আছে, চোখের কোণে ময়লা, ঠোঁটে বা দাতের ফাঁকে কিছু আটকে আছে, তবে তাকে একপাশে ডেকে জানিয়ে দিন, অন্তত পরবর্তী বিব্রতকর অবস্থার হাত থেকে বাঁচান।

১৭। যদি কাউকে প্রোপোজ করেন এবং সে খুব সুন্দর ভাবে না করে দেয় তবে তাকে জিজ্ঞেস করতে যাবেন না কেন সে না করলো বা আপনাকে কি একটা সুযোগ দেয়া যেতে পারে বা আপনারা কি বন্ধু হতে পারেন ব্লা ব্লা ব্লা...

ফ্লার্টিং ছাড়ুন, তার মতামতকে সম্মান দিন এবং দয়া করে তাকে আরও কিছু জিজ্ঞেস করে অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলে দিবেন না।

১৮। যখন কারো সাথে ধাক্কা লেগে যায়, তখন দুজনেরই সরি বলা উচিত। দুজনই পরোক্ষভাবে দোষী।

১৯। যদি আপনার হাতে আর কোনো উপায় না থাকে, ছেলেদের প্রস্রাবখানায় কখনও অন্য ছেলেদের ঠিক পিছনে গিয়ে দাঁড়াবেন না। এটা উদ্ভট! বিশ্রি! এমনটা একদম করবেন না। একটু দূরে দাঁড়ান।

২০। দয়া করে কখনও কারো বিয়েতে গিয়ে প্রোপোজ করবেন না। দিনটা কেবল বর-কনের জন্যই রাখুন। সকলের মনোযোগ তাদের উপরেই থাকতে দিন।

২১। যখন কেউ বাড়িতে আসে সবার আগে তাকে পানি পান করার জন্য অনুরোধ করুন। অবশ্য রুহ-আফজা হলেও আমি আপত্তি করব না।

H.M Arif Hossain

মেয়েদের জন্য চাকুরির আশায় ৩০ বছর অবধি অবিবাহিত থেকে যাওয়া কতটা সমস্যা তৈরি করে? Insaf Trust.com


30 বছর অবধি কোনো মেয়ের যদি বিয়ে না হয় তাহলে কোন সমস্যা হয় না। সমস্যা হয় কুকুরের থেকেও বেশি ঘ্রান বিশিষ্ট প্রতিবেশীদের এবং আমাদের তৈরি সমাজের এবং সমাজের থাকা কিছু শিক্ষিতদের যারা শিক্ষিত হওয়ার ভান করে থাকে, যারা পড়াশোনা করেও সঠিক শিক্ষাটা পায়নি । আর অশিক্ষিতদের কথা বাদই দিলাম।

খুব কয়েকজন আপনজন ছাড়া কেউই চাইবেনা আপনি চাকরি পান ।আপনার জীবনটা ভালো হোক। সবাই ডিমটিভেট করবে। সমস্যা সৃষ্টি করে কিছু মানুষ তাদের অভদ্র কথাবার্তা দ্বারা। যারা নিজেদের জীবনের ফাসট্রেসান কে বের করতে আপনার সাফল্যের পথে বাধা দেবার চেষ্টা করে।

চাকরি না পাওয়া অবস্থায় আপনাকে বারবার জেনেশুনেও জিজ্ঞাসা করবে " কিরে কি করছিস এখন চাকরি পাসনি?" আবার যখন চাকরিটা অবশেষে পেয়ে যাবেন তখন তোদের টিকিও খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনাকে একবারও জিজ্ঞাসা করবে না "কোথায় চাকরিটা পেলি?"

কিছু কমন ডায়লগ এর কথা বলি—

১. কিরে কবে বিয়ে করবি? তোর বয়সি সবার তো বিয়ে হয়ে গেল।

২. চাকরি বাকরি আর পাবি ? কত ভালো ভালো ছেলে মেয়েরা চাকরি পায়নি, তুই পাবি?

৩. প্রেম-টেম করছিস নাকি? যে এখন বিয়ে করবি না?

৪. বিয়ে করে নে তারপরে না হয় পড়াশোনা করবি। (আহা তাদের মতো শুভাকাঙ্ক্ষী আর হয় না।)

৫. কিছু কিছু অতি শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষ আবার বাবা মা এর কাছে এসে বলবে পাড়ায় তো ওই মেয়েটার বিয়ে হয়ে গেল ,ছেলে বিশাল চাকরি করে । সেই মেয়েটার বিয়ে হয়ে গেল। তোমার মেয়েটাকে কবে বিয়ে দেবে?

৬. বেশি বয়স হয়ে গেলে ছেলে পাবি না তখন বুড়ো ছেলেকে বিয়ে করতে হবে।

একটা চাকরি পাওয়ার পেছনে যে কতটা কষ্ট , কতটা স্ট্রাগেল, কত বছরের পরিশ্রম করতে হয় সেটা এইসব মানুষদের মাথায় জীবনেও ঢুকবে না ।বিশেষ করে একটা মেয়ের চাকরি পাওয়াটা যে কতটা জরুরী সেটা এরা বুঝবেও বুঝবে না , বুঝতে চাইবে না। এই মানুষেরা একবারও বলবেনা যে পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাঁড়া , তারপরে বিয়ে করিস । একবারও আপনাকে সুপরামর্শ দেবেনা।

বিয়ের পর যদি খারাপ থাকেন তাহলে এইসব মানুষগুলো একবার ফিরেও তাকাবে না , উল্টে আপনার ভাগ্যের দোষ দেবে। হ্যাঁ তাকাবে , সমালোচনা করার জন্য। আর যদি ভাল থাকেন তাহলে এরাই আপনাকে এড়িয়ে চলবে।

কিছু মানুষদের থেকে দূরে থাকুন পারলে সম্পর্ক না রাখার চেষ্টা করুন। এরা কোনদিনই হাত ধরে উপরে তুলতে সাহায্য করবে না।

#একান্ত নিজস্ব মতামত

#ধন্যবাদ।

H.M Arif Hossain.

Monday, June 15, 2020

জীবনে কিছু অলিখিত নিয়ম কী কী। inaaf trust.com


জীবনে কিছু অলিখিত নিয়ম কী কী?
  1. কখনোই আপনার অর্জনের গল্প অন্যের সামনে করবেন না । কেউই এই রকম গল্প শুনতে পছন্দ করে না।
  2. আপনার বন্ধুর সাবেক গার্লফ্রেন্ড/ বয়ফ্রেন্ড এর সঙ্গে সম্পর্কে জড়াবেন না । ব্যাপারটি একসময় আপনার জন্যে খুব খারাপ হবে।
  3. মাঝে মধ্যে বোকার মত আচরণ করুন। এতে অনেক জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে তথ্য জানতে পারবেন।
  4. একটি রুটিন তৈরি করুন। এটা আপনাকে জীবনের ট্র্যাকে রাখতে সাহায্য করবে।
  5. সব সময় কঠোর পরিশ্রম করে সব কিছু অর্জন করা সম্ভব নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে অন্য রাস্তা দেখতে হবে।
  6. আপনি যদি অ্যালকোহল পান না করেন তাহলে কোনো পার্টিতে গিয়ে অন্তত অল্প পান করার চেষ্টা করুন। কিংবা একটি গ্লাসে পানি ঢেলে পান করার চেষ্টা করুন এতে কারো সঙ্গে কথা বলার প্রবাহ খুঁজে পাবেন।
  7. আপনাকে কেউ তার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করলে যাবার সময় কিছু কিনে নিয়ে যাবেন। হোক চিপস এর প্যাকেট কিংবা কোকের বোতল।
  8. আপনার ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের কথা বলে বেড়াবেন না। এতে আপনার ব্যর্থ হবার অনেক সুযোগ তৈরি হবে।
  9. কারো সাথেই আপনার খারাপ ও গোপনীয় বিষয় শেয়ার করবেন না। আপনার অনুপস্থিতির সুযোগে তারা আপনাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা ও উপহাস করতে পারে।
  10. যাকে বেশি ভালোবাসবেন, সেই বেশি অবহেলা ও দূর্বলতার সুযোগ নিবে।