Sunday, May 31, 2020

অলিখিত সামাজিক নিয়মগুলোর কয়েকটি কী কী, যেগুলো সকলের জানা উচিৎ? insaf trust.com



১) অফিসে আপনার সাথে বন্ধু, অতিথি কিংবা কেউ দেখা করতে এলে তাঁর সঙ্গে হাসাহাসি কিংবা জোরে চিৎকার করে কথা বলবেন না।

২) কারো বাড়িতে বেড়াতে গেলে তার ব্যক্তিগত মুঠোফোন, ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার ধরবেন না । অন্যের ব্যক্তিগত ডায়েরি কখনও পড়বেন না । এমনকি কারো শোবার ঘরে উঁকি দিবেন না ।

৩) অন্যের জন্য দরজা খুলে ধরে রাখার কিংবা বসার জন্য চেয়ার টেনে দেওয়ার সৌজন্যতা চর্চা করুন ।

৪) কারো সাথে কথা বলার সময় মোবাইল ফোন দূরে রাখুন । কারো সাথে কথা বলার সময় বারবার মোবাইল চেক করলে সে অপমানিত বোধ করতে পারে যদিও আপনি তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন । তাই এই বদঅভ্যাসটা দূরে রাখা উচিত।

৫) কেউ আপনাকে কোনো সহযোগিতা করলে ধন্যবাদ বলুন। ধন্যবাদ ও দুঃখিত বলার চর্চা করুন।

৬) কখনোই শব্দ করে খাবেন না। আপনার হাড় চিবানোর কড়কড় শব্দ অন্যের জন্য বিপত্তিকর । মুখ বন্ধ করে ধীরস্থিরভাবে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৭) সাইকেল পার্কিংয়ে কখনোই অন্যের সাইকেলের সঙ্গে নিজের সাইকেলের তালা বা লক আটকাবেন না।

৮) ব্যাংকে কিংবা অন্য যেকোনো ক্ষেত্রে কখনোই কোনো ধরনের লাইন অমান্য করবেন না। আপনার আগে যিনি এসেছেন, তাঁকে সেবা নেওয়ার সুযোগ দিন।

৯) চুইংগাম খাওয়ার পর যেখানে সেখানে ফেলবেন না, টিস্যু বা কাগজে মুড়িয়ে ডাস্টবিনে ফেলুন ।

১০) অন্য কেউ কথা বলার সময় তার কথার মাঝে কথা বলে তার কথা বলা থামিয়ে দিবেন না । তার বলা শেষ হলে তারপর বলুন । আর চোখে চোখ রেখে কথা বলুন ।

১১) ওয়েটার, সেলসম্যান, গাড়ির ড্রাইভার, রিক্সাওয়ালা, যার আপনাকে সেবা দেয় তাদের সাথে মার্জিত আচরণ করুন ।

১২) উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে কিংবা কথা বলে অন্য কারো সমস্যা সৃষ্টি করবেন না ।

Md arif hossain

Tuesday, May 26, 2020

আপনার জীবনের থেকে শিক্ষা নেওয়া সবচেয়ে স্বর্ণালী উপদেশটি কী?


১. যদি আপনি সময় নষ্ট করেন, এর মানে আপনি জীবন নষ্ট করছেন- সময় চলছে, জীবনটা নষ্ট করবেন না। এমন কিছু করুন যা সত্যি আপনার জন্য গুরুপুর্ন।

২. যা পারবেন তা পরিবর্তন করুন, মেনে নিন যা পারবেন না - এটা শুনতে খারাপ লাগছে কিন্তু এটাই সত্যি যে আপনি সব কিছু নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন না। আপনাকে যা করতে হবে তা হল সঠিক কাজটা করা।

৩. আপনি একটা বাস্তব দুনিয়ায় বসবাস করছেন, এটা কোন সপ্নের যগত নয়- সপ্ন আর বাস্তবতায় অনেক তফাত। সাহসি হোন, প্রাকটিক্যাল হোন।

৪.আপনি অনেক বেশি সুবিধাবঞ্চিত হতে পারেন। আপনি একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করতে পারেন বা প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারেন। হয়তো আপনার পারিশ্রমীক নিয়ে প্রতারণা করা হয়েছিল। তবে কখনও হাল ছাড়বেন না। প্রাণবন্ত হয়ে উঠুন এবং এগিয়ে যান।

৫.দোষারোপ ও অভিযোগ করা আপনায় মেরে ফেলছে- আপনি যখন আপনার বর্তমান পরিস্থিতির জন্য আপনার সরকার, পিতামাতা এবং বন্ধুদের দোষারোপ করেন, তখন আপনি কোনও কিছুই সমাধান করেন না। এর পরিবর্তে আপনি তিক্ত হয়ে উঠেন এবং ভিতর থেকে নিজে কে মেরে ফেলেন।

৬.আপনি আপনার সমস্ত আবেগ জন্য দায়ী- ভাল বা খারাপ, আবেগগুলি আপনার দ্বারা সৃষ্টি, এবং বাহিরের পরিস্থিতিতে আপনাকে নিয়ন্ত্রন করে । তাই আপনার আবেগকে নিয়ন্ত্রন করুন।

৭.বেশিরভাগ লোক আপনার সম্পর্কে চিন্তা করে না। তারা আপনার চেয়ে আপনার জীবন সম্পর্কে আরও উদ্বিগ্ন এবং এটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক।

৮.প্রেম আপনার অনেক ক্ষতি করতে পারে। অনেকে ভালোবাসায় পুষ্ট হওয়ার চেয়ে আসলে ক্ষতিগ্রস্থ হন। প্রেমের নামে অনেক ক্ষতিকর অনেক কিছুই করেন ।

৯.আপনার বাবা-মা বয়স বাড়ছে। তারা আপনাকে আর দেখভাল করতে পারে না। এখনই তাদের দেখভাল করার পালা। বড় হোন।

১০.আপনার স্বাস্থ্য নষ্ট পারে। সম্পদের জন্য স্বাস্থ্যকে ত্যাগ করাটা আকর্ষণীয়। এটি ক্ষুদার্থ কার সামনে খাবার রাখার মত, ভুল করবেন না - স্বাস্থ্য সর্বদা প্রথমে আসে।

১১.আপনি মরনের দিকে যাচ্ছেন এটা সত্য, অভিশাপ নয়। তাই আপনার আয়নার সামনের মানুষটিকে ধন্যবাদ দিন। এবং জীবন টাকে উপভোগ করুন।

আপনি জীবনে খুব দেরিতে কী শিখেছেন?

  1. আপনি জীবনে প্রতিষ্ঠিত না হয়ে প্রেমে পড়বেন না।
  2. মেয়েরা struggling পারসন কে বিয়ে করতে পছন্দ করে না।
  3. আপনার প্রাক্তনের সাথে কখনই বন্ধুত্ব করবেন না।
  4. সব বন্ধুরা স্থায়ী হয় না বা আপনার সাথে তাদের সারা জীবন সম্পর্ক থাকে না।
  5. সময়ের সাথে সাথে কিছু মানুষেরা 'পরিচিত' হয়ে ওঠে। যাদেরকেই আমরা বন্ধু বলি।
  6. আপনার সমস্যাগুলি নিয়ে আপনাকে আগে ভাবতে হবে। অন্য কেউ ততটা ভাববে না।
  7. আপনার ব্যক্তিগত সমস্যাগুলি কোনও অপরিচিত ব্যক্তির সাথে ভাগ করবেন না।
  8. পিতা-মাতা কেবলমাত্র আপনাকে সত্যই ভালবাসে।
  9. যদি আপনি বারবার ব্যর্থ হন তবে আপনার পিতামাতারা আপনাকে সমর্থন দেওয়া বন্ধ করে দিতে পারে।
  10. Loan নিয়ে গাড়ি কিনবেন না। কখনই না।
  11. বাড়ি কেনা বাধ্যতামূলক নয়।
  12. আপনার প্রিয়জনদের সাহায্য করুন।
  13. সে খানেই কাজ করুন যেখান থেকে আপনি উন্নতি করতে পারবেন
  14. উন্নতি করতে চাইলে আরামে গা ভাসিয়ে দিয়েন না
  15. নিজের প্রতি বিনিয়োগ করুন। দিন দিন আরও ভাল হওয়ার চেষ্টা করুন।
  16. নিজের মধ্যে কোনও উন্নতি না দেখলে চাকরি ছেড়ে দিন।
  17. কম কথা বলুন।আর বেশী শুনুন।
  18. ভাল জিনিস বা লোকদের প্রশংসা করুন।
  19. যতটা পারেন অর্থ সাশ্রয় করুন।
  20. অর্থ জীবনের প্রায় সব কিছুই। আপনি টাকা ছাড়াই প্রতিবন্ধী।
  21. আপনি যখনই সুযোগ পাবেন ভ্রমণ করুন।
  22. মনে কোন ইচ্ছা জাগলে সেটা পূরণ করার চেষ্টা করুন। তবে এমন যদি হয় সেই ইচ্ছা আপনাকে ধ্বংস করবে তবে অবশ্যই তা পরিহার করতে হবে।
  23. সুস্থ থাকুন, দৈনিক ব্যায়াম, জীবন অনিশ্চিত।
  24. সব সময় পরিবার আগে আসবে. বাকি সবই গৌণ।
  25. আপনার স্বপ্ন তাড়া করুন। কখনো পিছনে তাকাবে না!
  26. আপনার খারাপ দিনগুলি কখনও ভুলে যাবেন না।

Monday, May 25, 2020

মনুষ্য আচরণ সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি কৌতূহলোদ্দীপক সত্য কোনগুলো


 মনুষ্য আচরণ সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি কৌতূহলোদ্দীপক সত্য কোনগুলো?

১) মাত্রারিক্ত ঘুম মানুষকে ভিতর থেকে বিষন্ন ও বিপর্যস্ত করে দেয়।

২) যদি কোন মানুষ হঠাৎ করে বেশী খাওয়া শুরু করে,তবে সেটাই পরবর্তীতে তার মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

৩) তুচ্ছ কারণে যারা হেসে লুটিয়ে পড়ে, তারা ভিতর ভিতরে নিঃসঙ্গ থাকে।

৪) আমাদের প্রিয় গানটি নিজ জীবনেরই কোন আবেগময় ঘটনার সাথে একসূত্রে গাঁথা।

৫) ১৮-৩৩ বছর বয়সেই মানুষ সব থেকে বেশী চাপ অনুভব করে।

৬) গানই হতে পারে মানসিক চাপ ও হতাশা দূরিকরণের চাবিকাঠি।

৭) আনন্দাশ্রুর প্রথম ফোঁটা বাম চোখ দিয়ে বেরিয়ে আসে,অন্যদিকে বেদনার অশ্রুজল ডান চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ে।

৮) মিথ্যাবাদী লোকেরা অন্যের মিথ্যা ধরে ফেলতে পারে দ্রুত।

০৯) কখন কখন আমরা অন্যের পোষাকের চাইতে অন্য ধরণের পোষাকের প্রতি আস্থাশীল হয়ে পড়ি।

১০) একতরফা প্রেমও কখনও কখনও পাগলামি।

১১) বাইরের লোকের চেয়ে নিজের জন্য অর্থ ব্যয়ের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি থাকতে পারে।

১২) প্রত্যেক মানুষই দিনের ৩০% সময় ব্যয় করে অলিক কল্পনায়।

১৩। ঘুমানোর আগে মনের পর্দায় ভেসে উঠা সর্বশেষ ব্যক্তিই হলেন আপনার সকল সুখ দুঃখের কারণ।

১৪. সাধারণত কমডিয়ান ও মজাদার লোকেরা অন্যদের থেকেও বেশি হতাশাগ্রস্থ।

”মনের মধ্যে নিরবধি শিকল গড়ার কারখানা


Tuesday, May 19, 2020

যে ১০ টা জিনিস আপনার কখনো করা উচিত নয় insaf trust24.com


সাকিব রায়হান (Sakib Rayhan)
  • নিজেকে মহাজ্ঞানী ভেবে অন্যকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা কখনও উচিত নয় । হতে পারে তার মাঝে এমন কোনো প্রতিভা আছে যা তোমার প্রতিভাকে ছড়িয়ে যেতে পারে !
  • প্রচ্ছদ দেখে কোন কিছুর মূল্যায়ন করা উচিত নয় ! ঝুড়িভর্তি ফল বা সবজির উপরের গুলো ভালো বলে ভিতরে যে খারাপ হবে না তার নিশ্চয়তা নেই ।
  • কখনো অন্যের দুর্বলতা কিংবা সমস্যা নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করা উচিত নয় । কাউকে ঠাট্টা করার আগে তার জায়গায় আগে নিজেকে বসাবেন ।
  • অন্যকে বিচার করতে যাবেন না, অন্যকে বিচার করার আগে নিজের বিচার করতে শিখুন ।
  • বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে গিয়ে অর্থ ও খাবারের অপচয় করবেন না, চোখ খুলে দেখুন অনেকেই দিনের পর দিন না খেয়ে আছে !
  • বর্ণপ্রথা, জাত-পাত, পঙ্গুত্ব ইত্যাদি নিয়ে বিদ্বেষ কিংবা বৈষম্য সৃষ্টি করবেন না, ভেবে দেখুন আপনি যদি পঙ্গু হতেন বা কৃষ্ণাঙ্গ হতেন তাহলে অন্যদের দেয়া বৈষম্যগুলো কিভাবে সহ্য করেন !
  • অন্যায় কে প্রশ্রয় দিবেন না, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে দুজনে সমান অপরাধী ।
  • নারী কে ভোগ্যপণ্য মনে করবেন না । নারীকে নিয়ে আপত্তিকর বিজ্ঞাপন, সিনেমাগুলো এড়িয়ে চলুন, বিরোধীতা করুন । নারীকে ব্যবহার করে আপত্তিকর বিজ্ঞাপন, সিনেমা তৈরি নারী অধিকার নয় বরং নারীর সম্মানহানী । নারী আপনার মা, নারী আপনার বোন, নারী আপনার স্ত্রী, নারী আপনার মেয়ে । তাদের সম্মান রক্ষা করে চলুন ।
  • অন্ধ প্রতিযোগিতা করবেন না আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিযোগিতা করুন । অন্ধ প্রতিযোগিতা আপনার মাঝে হতাশা বীজ বপন করে ! আর হতাশা থেকে যত বিশৃংখলার সৃষ্টি ।
  • "পাছে লোকে কিছু বলে" । আপনার কোন ভাল কাজে বা উদ্দেশ্যে পাছে লোকের কথা কানে তুলবেন না ।

ধন্যবাদ ।

যে ১০ টা জিনিস আপনার কখনো করা উচিত নয় insaf trust24.com


সাকিব রায়হান (Sakib Rayhan)
  • নিজেকে মহাজ্ঞানী ভেবে অন্যকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা কখনও উচিত নয় । হতে পারে তার মাঝে এমন কোনো প্রতিভা আছে যা তোমার প্রতিভাকে ছড়িয়ে যেতে পারে !
  • প্রচ্ছদ দেখে কোন কিছুর মূল্যায়ন করা উচিত নয় ! ঝুড়িভর্তি ফল বা সবজির উপরের গুলো ভালো বলে ভিতরে যে খারাপ হবে না তার নিশ্চয়তা নেই ।
  • কখনো অন্যের দুর্বলতা কিংবা সমস্যা নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করা উচিত নয় । কাউকে ঠাট্টা করার আগে তার জায়গায় আগে নিজেকে বসাবেন ।
  • অন্যকে বিচার করতে যাবেন না, অন্যকে বিচার করার আগে নিজের বিচার করতে শিখুন ।
  • বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে গিয়ে অর্থ ও খাবারের অপচয় করবেন না, চোখ খুলে দেখুন অনেকেই দিনের পর দিন না খেয়ে আছে !
  • বর্ণপ্রথা, জাত-পাত, পঙ্গুত্ব ইত্যাদি নিয়ে বিদ্বেষ কিংবা বৈষম্য সৃষ্টি করবেন না, ভেবে দেখুন আপনি যদি পঙ্গু হতেন বা কৃষ্ণাঙ্গ হতেন তাহলে অন্যদের দেয়া বৈষম্যগুলো কিভাবে সহ্য করেন !
  • অন্যায় কে প্রশ্রয় দিবেন না, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে দুজনে সমান অপরাধী ।
  • নারী কে ভোগ্যপণ্য মনে করবেন না । নারীকে নিয়ে আপত্তিকর বিজ্ঞাপন, সিনেমাগুলো এড়িয়ে চলুন, বিরোধীতা করুন । নারীকে ব্যবহার করে আপত্তিকর বিজ্ঞাপন, সিনেমা তৈরি নারী অধিকার নয় বরং নারীর সম্মানহানী । নারী আপনার মা, নারী আপনার বোন, নারী আপনার স্ত্রী, নারী আপনার মেয়ে । তাদের সম্মান রক্ষা করে চলুন ।
  • অন্ধ প্রতিযোগিতা করবেন না আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিযোগিতা করুন । অন্ধ প্রতিযোগিতা আপনার মাঝে হতাশা বীজ বপন করে ! আর হতাশা থেকে যত বিশৃংখলার সৃষ্টি ।
  • "পাছে লোকে কিছু বলে" । আপনার কোন ভাল কাজে বা উদ্দেশ্যে পাছে লোকের কথা কানে তুলবেন না ।

ধন্যবাদ ।