আমি নিজের জীবন থেকে যে দশটি বিষয় শেয়ার করতে পারি, তা হলো:
১. নিজের সঙ্গে কখনই মিথ্যা না। আমরা অন্যদের লোক দেখানোর মত হলে অনেক অসত্য, মিথ্যা কথা বলি। যা কখনই বলা উচিত নয়। এজন্য একজন সাবেক মিথ্যাবাদী হিসেবে বলতে চাই, কখনই মিথ্যা কথা বলা যাবে না। যাবেই না। প্রয়োজন হলে কথা বলাই বন্ধ করে দিতে হবে।
২. সময় নষ্ট না করা। আমরা দিনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অনেকটা সময় নষ্ট করি। কোনভাবেই ব্রেইন খালি রাখা উচিত না। বিরতি বা রেস্ট নিলেও সেটা ব্রেইন কানেক্ট করে নেয়া উচিত।
৩. নিজেকে ছোট না ভাবা। আমাদের চারপাশ আমাদের নানাভাবে ছোট হতে শেখায়, ছোট করে ফেলে। বিনয়ী হওয়া প্রয়োজন আমাদের, নিজেদের ছোট করে ফেললে নিজেরই ক্ষতি। আমরা ভুলে যাই, আমরা পারি। নিজের সক্ষমতা ভুললে চলবে না। সক্ষমতা বাড়াতে হবে।
৪. সূর্যের আলো থেকে দূরে সরে যাওয়া। আমরা বেঁচে থাকার তাগিদে কখন যে স্বাস্থ্যকর জীবন, মানুষ আর পরিবেশ থেকে দূরে সরে যাই তা টের পাই না। আমি এখন দ্য আর্ট কমিউনিকেটিং বইটির অডিও শোনা শুরু করেছি। আমরা যা দেখি, সেটা আমাদের চোখের খাবার। আমরা যা শুনি, তা আমাদের কানের খাবার। আমরা যা ভাবি, তা আমাদের ব্রেইনের খাবার। আমরা কি আমাদের পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে ঠিক পুষ্ঠিকর খাবার দিচ্ছি?
৫. নিজের অস্বস্তি মেনে নেয়া। আমরা নিজের অস্বস্তির পরেও অনেক কিছু মেনে নেই। মনে খচখচানি থাকেই। নিজের মনে জড়তা, ভবিষ্যতের জন্য সমস্যা কিছুই জমিয়ে রাখা যাবে না। যৌক্তিক আচরণে আমাদের উদ্ভুদ্ধ হওয়া উচিত।
৬. যা বলছি, তাই করা। আমরা অনেক সময় বলার জন্য বলি, করার জন্য করি। কিন্তু নিজের সঙ্গে সৎ থাকি না।
৭. বস্তুর মধ্যে সুখ খোঁজা। আমরা প্রায়ই অন্যের কাছে সুখ খুঁজি, অন্য বস্তুতে সুখ দেখি। আসলে আমরা ভুল। নিজের মধ্যেই নিজেকে খুঁজে বের করা আনন্দের।
৮. জীবেনর প্রিন্সিপাল থেকে আমরা সরে যাই। আমাদের জীবনের নিজের কোন মূল্যবোধ নেই বেশির ভাগ মানুষেরই। আমাদের নিজের প্রিন্সিপালগুলো খুঁজে বের করে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা প্রয়োজন।
৯. সময় ও সব কিছুতে নিজেকে হারিয়ে ফেলি আমরা। নিয়তির কাছে আমরা সঁপে দেই নিজেদের কাজ ও ভবিষ্যৎকে। নিয়তির হাতে সব ছেড়ে দিলে নিয়তি আমাদের ঘাড়ে চড়ে বসবে। আমার কাছে জীবন হচ্ছে অংক, জীবন হচ্ছে প্রসেস। আপনি যদি ঠিক মত উপকরণ আর আগুন নিয়ে বসতে পারেন দারুণ রান্না হবেই। জীবনকে রান্না করতে হয়, চুলোর আগুনের ওপর জীবন ছেড়ে দিলে তা পুড়ে যাবেই।
১০. বই থেকে দূরে সরে যাওয়া যাবে না। আমি ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সত্যিকার অর্থেই যদি কোন বই পড়ি। জীবনের ৭টা বছর আমার বাকি জীবনকে আরও কষ্টকর করে তুলেছে। আমি যে কতটা জানি না, কি যে জানি না, কি যে বুঝি না-তার সবই এখন টের পাই। চেষ্টা করছি এখন জীবনের সেই সংকটগুলো বই পড়েই কাটাতে।
1. কখনো এমন প্রতিজ্ঞা করবেন না, যেটি আপনি রাখবেন বলে মনস্থ করেন নি এবং এমন কিছু বলবেন না, যেটি আপনি পরিকল্পনা করেন নি।মিষ্টি মিথ্যা দিয়ে স্বান্তনা দেওয়ার চেয়ে তিক্ত সত্য দিয়ে যন্ত্রণা দেওয়া উত্তম।
2. কখনো কারো প্রতি, বেশি আসক্ত হবেন না, যদি আপনার প্রতি তার একই রকম অনুভূতি না থাকে, কারন একপেশে প্রত্যাশা মানসিক ভাবে আপনাকে ধ্বংস করতে পারে।
3. কখনো কারো কাছ থেকে কিছু প্রত্যাশা করবেন না, প্রত্যাশা সর্বদাই যন্ত্রণা দেয়।
4. কখনো নিজেকে, অন্যের সাথে তুলনা করবেন না। বরং, গতকাল আপনি যেমন ছিলেন তার সাথে তুলনা করুন।
5. কখনো কারো কাছ থেকে অপমান গ্রহণ করবেন না। কাউকে কখনো অনুমতি দিবেন না, আপনাকে খারাপভাবে ট্রিট করতে, এমনকি নিজেকে ও না। আপনিও কাউকে অপমান করবেন না।
6. কখনো কাউকে জানাবেন না যে, আপনি তাকে কেয়ার ( care) করেন, একদা তারা যদি জানতে পারে, আপনি কেয়ার করেন, তারা আপনার উপর দিয়ে হেঁটে যাবে।
7. কখনো কোনকিছুর প্রতি, অথবা কারো প্রতি আসক্ত হবেন না। হতে পারে এটা অ্যালকোহল, মাদক, আপনার মোবাইল ফোন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, অথবা আপনার ছেলে বা মেয়ে বন্ধু । কখনো তাদেরকে, আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিবেন না। একবার আপনি আসক্ত হইলে, আপনি অসহায় হয়ে যাবেন।
8. কখনো কারো প্রতি সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল হবেন না। এটা ভাল, একসাথে কোন কাজ করা। কিন্তু অন্য মানুষটি, নিজেকে ফিরিয়ে নিলে, কাজটি একা শেষ করার সাহস থাকতে হবে।
9. কখনো অহংকার, আত্নপ্রশংসা করবেন না। আপনার কর্মকে সব কাজ করতে দিন। আপনি জানেন, কেমন আপনার মূল্য । লোকজন বলবে, আপনি যদি প্রকৃতপক্ষে যোগ্য হোন৷
10. আপনার আত্মসম্মান এর সাথে কখনো আপস করবেন না।
11. কখনো আশা হারাবেন না। কোন ব্যাপার না, আপনার পথে কি আসে। সবসময় ইতিবাচক থাকুন, মোটিভেটেড থাকুন। যুদ্ধ করা থামাবেন না, আপনি যাতে বিশ্বাস করেন।
কৃতজ্ঞতাঃ Harsh Kumar
১. আপনার শুভ বিবাহের খবর সোশ্যাল মিডিয়াতে কখনও বিজ্ঞাপন দেবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে, হিংসুটে মানুষের অভাব নেই জগতে।
২. ইন্টারনেটে একান্ত ব্যক্তিগত ও পরিবারের ছবি না দেয়াই ভালো। কারণ কে জানে আপনার আপলোড করা ছবি গুলি কোথায় ব্যবহার হচ্ছে, তারফলে আপনার প্রিয়জনের জীবনে কালোমেঘ নেমে আসতে পারে।
৩. ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে বেশি আলোচনা করবেন না ইন্টারনেটে।
৪. কিছু ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট অবজ্ঞা করতে শিখুন। কারণ সবাই আপনার বন্ধু হওয়ার জন্য বন্ধুত্বের আবেদন করে না।
৫. পাসওয়ার্ড বা ঐ জাতীয় তথ্য কখনো অনলাইনে লিখে রাখবেন না।
- পারলে মনে রাখুন বা একটা নোটপ্যাড/ওয়ার্ড ফাইল বানিয়ে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে নিজের কাছে রাখুন এবং শুধু ওই মাস্টার পাসওয়ার্ড তা মনে রাখুন।
৬. ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা অন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে কাউকে মন দিয়ে ফেলবেন না যেন। ফলাফল ভয়ানক হতে পারে, অনেক উদাহরণ আছে এমন ঘটনার।
৭. নিজের অন্তরসত্ত্বা হওয়ার কথা অনলাইনে বড়াই করার প্রয়োজন নেই। আপনার অনুভূতির সুযোগ অনেক অনিষ্টকারী নিতে পারে।
৮. আপনার বাচ্চার কৃতিত্ব সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করার সময় চেষ্টা করবেন নিজের আবেগকে সংযত রাখতে।
৯. আপনার কেনা দামী দামী সামগ্রী সোশ্যাল মিডিয়াতে পেশ করাটা সত্যি "খালকেটে কেটে কুমির আনার মতো"। কারণ এতে অনেক ধূর্ত চোর/পকেটমার আপনার পিছু নিতে পারে।
১০. সোশ্যাল মিডিয়াতে অপ্রকাশ্য ছবি পেশ করার থেকে বিরত থাকুন। নাহলে এই সমস্ত দৃশ্য পুরোবিশ্বকে জানানোর মতো শুভাকাঙ্খী অনেক রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে এতো কথা কেন ? কারণ এটা সবচেয়ে নতুন সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস, অনেকেই এই খেলাঘরের নিয়ম-কানুন না জেনে নেমে পড়েন ময়দানে । আর কিছুদিন পরে হয় বিপদ।
.
.
ধন্যবাদ মোয়াসির বাবুকে ।। সোশ্যাল মিডিয়া ।। সুদিন বিশ্বাস
সময় অবকাশে পড়ার জন্য উত্তর -
আমার মতে ১০ টি কাজ কখনো করা উচিত না
১) আপনার মিউজিক শোনা বন্ধ করা উচিত ।
অধিকাংশ মিউজিক যেমন rap, হিপ হপ ইত্যাদি গানগুলোতে যৌনতাকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। জনপ্রিয় গানগুলোর এক-তৃতীয়াংশ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যৌনতাকে তুলে ধরা হয়েছে। জনপ্রিয় গানগুলোর দুই-তৃতীয়াংশ বিভিন্ন মাদকের সাথে জড়িত অথবা নেশা জাতীয় দ্রব্যের কথা ইঙ্গিত করা হয়েছে।
মদ যেমন শরীরে নেশা ধরায় মিউজিক তেমন মনে নেশা ধরায় । যার ফলে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজেরই মিউজিক বাধা হয়ে দাঁড়ায়। যেমন আপনি বই পড়ছেন আর তখন মনের মধ্যে কোন একটা মিউজিক এর গুন গুন চলতেছে যার ফলে আপনি ঠিকমতো পড়তে পারছেন না কিংবা আপনি প্রার্থনা করছেন তখন মনের মধ্যে কোন মিউজিকের সুর বেজে চলছে , তখন আপনার প্রার্থনা থেকে মন দূরে কোথাও চলে যাবে। এ রকম আরো অনেক কারণ আছে।
২) অ্যালকোহল , জুয়া খেলা থেকে দূরে থাকা উচিত । দুঃখের বিষয় জাতিগতভাবে অনেক দেশের মানুষই অ্যালকোহলিক। আর জুয়া তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী
৩) নিজেকে কিংবা অন্যকে ঘৃণা করা উচিত নয়। নিজের প্রতি ঘৃণা থেকে সুইসাইড এর মত ঘটনা ঘটে। অন্যের প্রতি ঘৃণা থেকে সমাজের বিভিন্ন মারামারি হানাহানি ঘটে থাকে।
৪) সুদ থেকে দূরে থাকা উচিত।কিন্তু আমাদের বর্তমান সমাজটাই চলছে সুদের উপর ।
৫) সিল্ক এবং গোল্ড কখনোই পুরুষদের পড়া উচিত নয়। কারণ এই দুটো অনলি মেয়েদের জন্য।
৬) মাস্টারবেশন থেকে সবসময় দূরে থাকা উচিত। এটা মন স্বাস্থ্যের উপর বিশাল প্রভাব ফেলে।
৭) প্রভুর নাম উচ্চারণ না করে কখনোই পশু যবেহ করা উচিত নয়।
৮) কখনো ট্যাটু করা উচিত নয়। অনেকের চোখের সৌন্দর্য জন্য আইবুড়ো প্লাক করে । দাঁত সরু করে। এইগুলো শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
৯) এমন কোন কাজ করা যাবে না যেন নিজের মধ্যে হতাশা চলে আসে। কারণ হতাশা থেকেই আত্মহত্যার মত ঘটনা ঘটে। আর যদি হতাশা চলেই আসে। তাহলে নিজেকে যথাসম্ভব সামলিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
১০) নিজের wife কে ফোর্স করা উচিত নয় । অনেকেই নিজের wife কে যৌতুকের জন্য, কিংবা অনৈতিক কাজের জন্য ফোর্স করে যা একেবারেই অনুচিত।
- অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করা। এই একটি অভ্যাস আপনাকে হতাশার দিকে ঠেলে দেবার জন্য যথেষ্ট।
.
- মূর্খদের সাথে তর্ক করা। সবাইকে আপনার কথা শোনার যোগ্য ভাববেন না।
.
- পরনিন্দা করা। আমার ব্যক্তিগত ধারণা, এই কাজে পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ তাদের জীবনের সিংহভাগ ব্যয় করে।
.
- নিজেকে অসুখী মনে করা। পরেরবার এই কথা বলার আগে ভেবে দেখবেন, আপনি আপনার জীবনে যেই সুযোগ-সুবিধাগুলো পেয়েছেন, পাচ্ছেন, তার ছিটেফোঁটাও অনেকে পায় না।
.
- অকৃতজ্ঞ হওয়া। কোথায় যেন মার্টিন লুথার কিং-এর একটা বাণী পড়েছিলাম, "কেউ তোমার কোনো উপকার করলে তাকে এমনভাবে কৃতজ্ঞতা জানাও যাতে সে এই ভেবে আফসোস করে, কেন সে তোমার আরো বড় উপকার করল না"।
.
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে নিজের ধ্যান-জ্ঞান বানিয়ে ফেলা। ভার্চুয়াল জগতে সময় দিতে গিয়ে নিজের বাস্তবের কাছের মানুষগুলোকে হারিয়ে ফেলছেন না তো?
.
- অন্যকে অপমান করা। আপনার প্রত্যেকটা আচরণের সমীকরণ থাকে। যা করবেন, শেষমেষ তাই ফেরৎ পাবেন।
.
- অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে অতিরিক্ত কৌতূহল প্রকাশ করা। এই স্বভাব আপনাকে সামনের মানুষটির চোখে অনেক নিচে নামিয়ে দেয়।
.
- খাদ্যাভাসের প্রতি যত্নবান না হওয়া। শরীর ভালো না থাকলে আপনার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকাও আপনাকে শান্তি দিতে পারবে না।
.
- রাস্তাঘাটে উদাসীন হয়ে চলা। আমাদের দেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ দুর্ঘটনা ঘটে তাতে রাস্তায় বেরোলেই আপনার এক-দুটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ খোয়া যাওয়া অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা। আর প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম।
- কখোনও social media তর্কে জড়াবে না। এটা তোমাকে অসামাজিক করে দিবে
- পিতামাতার সাথে তর্কে জড়াবে না। কারন কোন বালক বালিকার এই গেরান্টি নেই যে অন্যকেউ তাকে ছেড়ে চলে যাবে না। কিন্তু মা বাবা তোমাকে কখোনও ছেড়ে যাবে না ।
- কখোনও গরীব, অসহায়দের সাথে খারাপ ব্যবহার করবে না । যদি তুমি তাদের সাহায্য করতে না পারো, তাহলে তাদের সম্মুখে একটা হাসি 😄দাও। এটাই যথেষ্ট।
- কখনও অতিরিক্ত অনুপ্রেরণা মূলক ভিডিও দেখবে না। এরচেয়ে ভালো তোমার কাজে মন দাও।
- কখোনও ডাক্তারের সাথে মিথ্যা কথা বলবে না। কারণ সঠিক ট্রিটমেন্ট দেওয়ার জন্য, সঠিক তথ্য প্রয়োজন।
- ভাগ্যে আছে যা তাই হবে, এই বলে কখনো বসে থাকবে না। মনে রাখবে, সফলতা ১% ভাগ্যে থাকে, আর ৯৯% কঠর পরিশ্রমে।
- যারা তোমার যত্ন নেয়, তাদের কখনো ঘৃণা করবে না। কারন তাদের হৃদয়ের মধ্যে তোমার জন্য জায়গা আছে।
- সর্বদ, হ্যা, বলবেন না,,,, না, বলতে শিখুন, কারন সঠিক সময় আমারা, না, বলতে না পেরে সমস্যার সম্মুখীন হই।
- কখোনও নিজের লক্ষ কাউকে বলবে না। এটা গোপন রাখবে। তুমি যখন সফল হবে তখন তোমার লক্ষ সবাই জানতে পারবে।
- কখোনও কোরাতে লিখতে কৃপণতা করবে না
১. একজন রিক্সাচালকের সাথে খারাপ আচরন না করা।
একজন রিক্সাচালক আপনার কাছ থেকে এমন ব্যবহার আশা করেন যেমনটা আপনি আপনার অফিসের বসের কাছ থেকে আশা করে। তাই কখনো তার সাথে খারাপ আচরন করবেন না
২. তর্ক না করা।
কারো সাথে তর্ক করে জয়লাভ করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং তর্কে না জড়ানোটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. কাউকে অন্যায়ভাবে আঘাত না করা।
ক্ষমতার জোরে কাউকে অন্যায়ভাবে একটা চড় দিলে সাথে সাথে তার একটা ঘুসি খেয়ে নিন। কারন সে যখন ক্ষমতাবান হবে বা BCS ক্যাডার হবে তখন তার সামনে পড়লে আপনার জীবনও শেষ হয়ে যেতে পারে। So be careful.
৪. বাবা মায়ের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করা।
কখনোই পিতা মাতা বা গুরুজনের মনে কষ্ট দিয়ে কোন কথা না বলা বা তাদের সাথে খারাপ আচরন না করা।
৫. সমাজ বিরোধী বা অসামাজিক কার্যকলাপ না করা।
সমাজ বিরোধী কাজ করার পর একবার আইনের নজরে পড়লে এর জন্য আপনাকে শাস্তি ভোগ করতেই হবে।
৬. অহংকার না করা।
৭. যাকে তাকে উপদেশ দেওয়া বন্ধ করা।
কারন সবাই উপদেশ গ্রহন করে না।
" উপদেশ তারাই গ্রহন করে যারা জ্ঞানী " ( সুরা বাকারা- ২, ২৬৯)
৮. কারো সমালোচনা না করা।
৯. কোন অবস্থায় নিজের দুর্বলতা অন্যের কাছে প্রকাশ না করা।
১০. অযথা সময় নষ্ট না করা।
No comments:
Post a Comment