১. টিভিতে যে কোন রকমের ক্রিকেট খেলা দেখা বন্ধ করুন। এটা মনে রাখবেন; বড় লোকেরা ক্রিকেট খেলে এবং এটা নিয়ে ব্যবসা করে। কিছু শরীর সচেতন মানুষ ক্রিকেট খেলে নিজেদের শরীর চর্চা করেন। আর ভারতবর্ষের নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত ব্যক্তিরা নিজেদের পয়সার এবং সময় অপচয় করে তাদের অর্থ উপার্জন বাড়িয়ে তোলেন এবং নিজেদেরকে ওই সব খেলোয়াড়দের ফ্যান হিসেবে ঘোষণা করেন। ভারতবর্ষের মতন এইরকম ক্রিকেটপ্রেমী দেশে এইসব কথা শুনলে অনেকেই হয়তো ক্ষেপ যাবেন। কিন্তু এটা অপ্রিয় হলেও চরম সত্য।
২. অকারণে কাউকে উপদেশ দেওয়া বন্ধ করুন। এতে অনেকটাই সময় বাঁচবে।
৩. নিয়মিত শরীর চর্চা করুন। অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কমবে এবং সময় অপচয় হবে না।
৪. সোশ্যাল মাধ্যম এবং গন মাধ্যম থেকে যত সম্ভব দূরে থাকবেন ততই ভালো। মনে রাখবেন এসব আধুনিক রোগ ছাড়া আর কিছু নয়।
৫. শপিং মলে কেনাকাটা করতে যাওয়ার আগে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসের সুনির্দিষ্ট তালিকা নিয়ে যাবেন। এতে আপনার অপ্রয়োজনীয়' কেনাকাটা হবে না এবং সময় বাঁচবে।
৬. খাওয়ার সময় কখনোই টেলিভিশন দেখবেন না।
৭. সকালবলায় কারো সাথে ঝামেলায় জড়াবেন না। দিনের বাকি সময়টা অপচয় হবে।
৮. পরিবারকে সময় দিন। বন্ধুদের কে নয়।
৯. বাড়ি এবং কর্মস্থলের দূরত্ব যথাসম্ভব কম রাখুন।
১০. ট্রেনে ভ্রমণ কম করুন এবং দূরপাল্লার যাত্রাপথ উড়োজাহাজ এর মাধ্যমে সম্পন্ন করুন। প্রথমদিকে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার মনে হবে আপনার খরচা বেড়ে যেতে পারে কিন্তু দীর্ঘ সময়ে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে আপনার লাভ ই হবে। মনে রাখবেন ট্রেনে গেলে আপনার সময় তো বেশি লাগবেই সাথে খাবার জন্য আপনাকে খরচা করতে হয়। ট্রেনে জিনিসপত্র চুরি হওয়ারও ভয় থাকে। যেহেতু প্রশ্নকর্তা সময় বাঁচানোর উপায় খুঁজছেন তাই এটা ধরে নেওয়া যায় ইনি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী।
No comments:
Post a Comment